কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েরা কেনো দে*হ ব্যবসায় জড়াচ্ছে?
এই ছাত্রীর সাক্ষাতকার থেকে যা বোঝা গেল,
শপিং করার জন্য, উন্নত জীবনযাপনের জন্য, পড়াশোনার খরচ যোগাতে, কেউ বা নেশা করার টাকা যোগাড় করতে, শারীরিক চাহিদা মেটানোর জন্য, কেউ কেউ পরিবারকে অর্থকড়ি দিয়ে সাপোর্ট করার জন্য!
একেকজনের রেট ৫ থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত। অথচ তারা চাকুরী করলে মাস শেষে এই পরিমাণ পাবে। তাই দ্রুত টাকা কামাতে এই পেশায় চলে এসেছে বলে জানালো! ভাবা যায়, মাত্র একটু সময়ে ২০ হাজার!
হোয়াটসআপ গ্রুপে মেয়েদের ছবি আদান-প্রদান করে খদ্দের ঠিক করা হয়। আর গুলশান বনানীর বিভিন্ন ফ্ল্যাটে রোম ভাড়া করে দালালরা কাস্টমার যোগাড় করে এই পার্ট টাইম প*তি*তা শিক্ষার্থীদের দিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করে থাকে।
কেউ চাইলে হোম সার্ভিস ও নিতে পারে, মানে বাসার ঠিকানা দিলে মেয়েদের পাঠিয়ে দেয়া হয়! (আধুনিক হোম ডেলিভারি সিস্টেম আরকি!)
এই হল বর্তমান প্রজন্মের শিক্ষিত মেয়েদের বিশাল অংশের চারিত্রিক অবস্থা!
বে*শ্যা*বৃ*ত্তি করে শিক্ষিত হওয়া এই জাতির ভবিষ্যত কী?
(হে অভিবাবক, জেনে রাখুন। আপনার মেয়েটা বিশ্ববিদ্যালয়ের বারান্দায় মানে, আফ্রিকার জঙ্গলে। সাপ, বিচ্চু, বাঘ, সিংহসহ যাবতীয় হিংস্রপ্রাণী থেকেও ভয়ানক ভয়ানক প্রাণী সেখানে! গর্ববোধ করার চান্স নেই। বরং পরকাল নিয়ে আতঙ্কিত হোন। আপনার জাহান্নামে যাওয়ার জন্য মেয়েই যথেষ্ট। ফি আমানিল্লাহ!)